নির্বাচন বানচাল কারীদের প্রকাশ্যে কর্মসূচি পালন করতে দেওয়া হবে না
চট্টগ্রাম :
নির্বাচনে কে অংশগ্রহন করবে বা কে করবে না সেটি মুখ্য বিষয় নয়, ক্ষমতা পরিবর্তনের একটি মাত্র সাংবিধানিক পথ হলো নির্বাচনের মাধ্যমে জনগনের ম্যান্ডেট আদায় করা। স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী নির্ধারিত তারিখেই নির্বাচন হবে। কিন্তু কেউ যদি সেই নির্বাচন বানচাল করতে চায় আওয়ামীলীগ এ দেশের জনগণকে সাথে নিয়ে তা প্রতিহত করবে। নির্বাচন বানচালকারি সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারিদেরকে কখনো, কোথাও রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে পারবে না। তারা ইতিমধ্যেই চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে পরিবহন ও সরকারি সম্পত্তিতে জ্বালাও পোড়াও শুরু করে দিয়েছে। এই ধরনের অপকর্ম তারা অতীতেও করেছে। কিন্তু বারবার করতে দেওয়া হবে না।
১১ ডিসেম্বর ২০২৩, সোমবার বিকেলে নগরীর ৮নং শুলকবহর ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের এক বর্ধিত সভায় নগর আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ এ মন্তব্য করেন। স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে শুলকবহর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আতিকুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শেখ সরওয়ার্দ্দী’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন নগর আওয়ামীলীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী। প্রধান বক্তা ছিলেন নগর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন।
এই সভায় আরো বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম-১০ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো: মহিউদ্দিন বাচ্চু, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক্ব শফিকুল ইসলাম ফারুক, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আহমেদুর রহমান ছিদ্দিকী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো: হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক নেতা কে.বি.এম শাহজাহান, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি দেবাশীষ নাথ দেবু, থানা আওয়ামী লীগের রেজাউল করিম কায়সার, যুবলীগ নেতা নুরুল আনোয়ার, আওয়ামী লীগের এস এম হাশেম, শাহজাহান চৌধুরী, বাবু কমল বড়ুয়া, কাউন্সিলর মোরশেদুল আলম, আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস উদ্দিন খান, আকতার ফারুক, তৌহিদুল আনোয়ার, কফিল উদ্দিন খোকন, প্রিয়লাল গোস্বামী, মো: হোসেন, অহিদ চৌধুরী মুক্তি প্রমুখ।